তথ্য ও পরামর্শ

রুই মাছ
রুই

রুই মাছের বাণিজ্যিক চাষ

জনপ্রিয়তা এবং চাষ প্রযুক্তির তুলনামূলক সহজলভ্যতার কারণে রুই জাতীয় মাছের চাষ বাংলাদেশে সর্বাধিক। এই মাছের বাজার-চাহিদা সবসময়ই বেশী। ফলে অনেক চাষি এই মাছ চাষে আগ্রহী। মূলত চাষিদের ক্রমাগত প্রচেষ্টার ফলে এই মাছের নিবিড় চাষের প্রযুক্তির বিল্পব ঘটেছে। 'চাপের পোনা ' যা সাধারণ পোনার চেয়ে অধিক ঘনত্বে রেখে এক শীতকাল পার করে দিয়ে মজুদ করা হয় তা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে এই ধরনের পােনা ব্যবহারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করে চাষিরা অল্প সময়ে অধিক মুনাফা অর্জনে সক্ষম হচ্ছেন। চাষ নিবিড়তার পাশাপাশি “উত্তম মৎস্যচাষ অনুশীলনের” (Good Aquaculture Practices-GAP) মাধ্যমে নিরাপদ মাছ উৎপাদন করে অধিকতর উচ্চমূল্যে বাজারে বিক্রয় করা সম্ভব ।



সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
ফলি মাছ
ফলি

ফলি মাছের বাণিজ্যিক চাষ

বিপন্ন প্রজাতির ফলি মাছের কৃত্রিম প্রজনন ও পোনা উৎপাদন কৌশল ভূমিকা : মাছে-ভাতে বাঙ্গালী একটি প্রাচীনতম প্রবাদ। কিন্তু মনুষ্য সৃষ্ট বিভিন্ন অব্যবস্থাপনায় (অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণে নদীর নাব্যতা কমে যাওয়া, ধান ক্ষেতে কীটনাশকের যথেচ্ছা ব্যবহার, নির্বিচারে মাছ আহরণে, প্রজননকালে অনূকূল তাপমাত্রার ব্যতয়, শিল্পায়নের ফলে পানি দূষণ ইত্যাদি) জলজ পরিবেশ নষ্ট হওয়ায় বাংলাদেশের নদী-নালা, খাল-বিলে মাছের প্রাচুর্যতা বাপকহারে হ্রাস পেয়েছে। দিন দিন প্রাকৃতিক উৎস থেকে অনেক প্রজাতির মাছ হারিয়ে যাচ্ছে। দেশীয় প্রজাতির মাছের বৃদ্ধি হার বিদেশী মাছের তুলনায় কম হওয়ায় অধিক মৃণাফার আশায় চাষীরা বিদেশী মাছ চাষে বেশী উদ্বুদ্ধ হচ্ছে। ফলশ্রুতিতে সুস্বাদু দেশী মাছগুলো বিপন্নতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। বিপন্নতার হাত থেকে রক্ষার জন্য কৃত্রিম প্রজননের পাশাপাশি প্রয়োজন দেশীয় সহজলভ্য উপাদানে তৈরী মৎস্য খাদ্য প্রয়োগ করে বদ্ধ জলাশয়ে মাছ চাষ বৃদ্ধি করা।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন



কাতলা

কাতলা মাছের বাণিজ্যিক চাষ

জনপ্রিয়তা এবং চাষ প্রযুক্তির তুলনামূলক সহজলভ্যতার কারণে কাতলা, জাতীয় মাছের চাষ বাংলাদেশে সর্বাধিক। এই মাছের বাজার-চাহিদা সবসময়ই বেশী। ফলে অনেক চাষি এই মাছ চাষে আগ্রহী। মূলত চাষিদের ক্রমাগত প্রচেষ্টার ফলে এই মাছের নিবিড় চাষের প্রযুক্তির বিল্পব ঘটেছে।


সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
তেলাপিয়া মাছ
তেলাপিয়া

তেলাপিয়া মাছের বাণিজ্যিক চাষ

একক বা মিশ্র পুরুষ তেলাপিয়ার (Mono-Sex Tilapia) চাষ ইতোমধ্যেই মৎস্যচাষি এবং সাধারণের মাঝে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। সহজ ব্যবস্থাপনায় বাণিজ্যিক পদ্ধতিতে চাষের মাধ্যমে ৪-৬ মাসে শতাংশ প্রতি ৪০-৬০ কেজি তেলাপিয়া মাছ উৎপাদন করা যায়। তেলাপিয়া মাছ পুকুরে ডিম দিয়ে বাচ্চা উৎপাদন করে। ফলে পুকুরে পোনার আধিক্য সৃষ্টি এবং মাছের উৎপাদন ব্যাহত হয়।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন



পাঙ্গাস মাছ
পাঙ্গাস

পাঙ্গাস মাছের বাণিজ্যিক চাষ

পাঙ্গাস একটি ব্যাপক চাষকৃত মাছের প্রজাতি। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের নদী কেন্দ্র চাঁদপুরে ১৯৯০ সালে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে সর্বপ্রথম থাই পাঙ্গাসের পোনা উৎপাদন ও পরবর্তীতে পুকুরে চাষ শুরু হয়। অত:পর মৎস্য অধিদপ্তরসহ বেসরকারি উদ্যোগে পাঙ্গাস চাষ প্রযুক্তি সারাদেশে। ব্যাপক প্রসার লাভ করে এবং তা দেশের প্রাণিজ আমিষ চাহিদা পূরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে চলেছে।






সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
পাবদা মাছ
পাবদা

পাবদা মাছের বাণিজ্যিক চাষ

মাছে-ভাতে বাঙ্গালীদের কাছে পাবদা মাছ অতি পরিচিত ও প্রিয় মাছগুলাের মধ্যে মান্যতম। মাছটি খেতে খুব সুস্বাদু এবং বাজার মূল্যও অনেক বেশী । এক সময় এদেশের নদ-নদী, ধান ক্ষেতে, হাওড়, বাওড় ও খাল-বিলে এ মাছ প্রচুর পাওয়া যেত কিন্তু নদ-নদীর উজানে অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ, ধান ক্ষেতে কীটনাশকের ব্যবহার, বিল সেচে শুকিয়ে মাছ ধরা ইত্যাদি নানাবিধ কারণে প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংস হওয়ায় এ মাছের প্রাপ্যতা দারুণভাবে হ্রাস পায়। পরবর্তীতে মাছটির ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটানাের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট একটি প্রকল্পের মাধ্যমে দীর্ঘ গবেষণায় এ মাছের কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে পােনা উৎপাদন ও চাষ কৌশল উদ্ভাবনে সফলকাম হয়।


সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন


গলদা চিংড়ি
গলদা চিংড়ি

গলদা চিংড়ির আগাম ব্রুড উন্নয়ন কৌশল

চিংড়ি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী একটি পণ্য। চাষের মাধ্যমে সাধারণতঃ দু'ধরণের চিংড়ি উৎপাদন করা হয়। একটি বাগদা (Penaeus monodon) এবং অন্যটি গলদা (Macrobrachium rosenbergii) চিংড়ি বাগদা চিংড়ি লোনা পানিতে এবং গলদা চিংড়ি স্বাদু কিংবা অল্প লবণাক্ত পানিতে চাষ করা হয়। দেশে বিদ্যমান বিস্তৃত চাষযোগ্য বাৎসরিক ও মৌসুমি স্বাদুপানির জলাশয় এবং ভাইরাসজনিত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বিবেচনায় দেশে বাণিজ্যিকভাবে গলদা চিংড়ি চাষের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। গলদা চিংড়ির প্রজনন, পোনা উৎপাদন কৌশল এবং চাষ প্রযুক্তি মোটামুটি সহজলভ্য। আন্তর্জাতিক বাজারে এ চিংড়ির চাহিদাও যথেষ্ট।




সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
কালিবাউস মাছ
কালিবাউস

কালিবাউস মাছের বাণিজ্যিক চাষ

কালিবাউস মাছ দেখতে অনেকটা রুই মাছের মত। এর দুই জোড়া গোঁফ আছে। কালিবাউস মাছ পুকুরের তলদেশে বসবাস করে। এরা শিকারি মাছের মত আচরণ করে এবং পুকুরের/ট্যাংকের তলদেশ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে থাকে কালিবাউস খুবই সুস্বদু মাছ বিধায় বাজারে এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। প্রাকৃতিক উৎস থেকে কালক্রমে মাছটির প্রাপ্রতা কমে যাচ্ছে। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট মাছটির সফল কৃত্রিম প্রজনন, পোনা উৎপাদন ও চাষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এর সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।





সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন


মহাশোল মাছ
মহাশোল

মহাশোল মাছের বাণিজ্যিক চাষ

উপমহাদেশে “স্পোর্ট ফিশ” হিসেবে সমাদৃত মহাশোল মাছ বাংলাদেশে বিদ্যমান বিপন্ন প্রজাতির কার্প জাতীয় মাছের মধ্যে অন্যতম । কয়েক দশক আগেও বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলের (যেমন-ময়মনসিংহ, সিলেট, দিনাজপুর এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম) পররাতা নদী, ঝর্ণ, লেক এবং পাশ্ববর্তী খালে-বিলে ২টি প্রজাতি মহাশোলের (Tor tor এবং T.putitora) প্রাচুর্যতা ছিল। বিভিন্ন মনুষ্যসৃষ্ট এবং প্রকৃতির কারণে এদেশে মহাশোলেসহ বহু মূল্যবান মত্স্য প্রজাতির বিচরণ এবং প্রজননক্ষেত্র ক্রমান্বয়ে বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে প্রাকতিক জলাশয়ে মহাশোলের প্রাপ্যতা মারাত্বকভাবে হ্রাস পেয়ে মাছটি প্রার বিলুপ্তির পথে।




সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
মিরর কার্প
মিরর কার্প মাছের বাণিজ্যিক চাষ

জনপ্রিয়তা এবং চাষ প্রযুক্তির তুলনামূলক সহজলভ্যতার কারণে মিরর কার্প মাছের চাষ বাংলাদেশে সর্বাধিক। এই মাছের বাজার-চাহিদা সবসময়ই বেশী। ফলে অনেক চাষি এই মাছ চাষে আগ্রহী। মূলত চাষিদের ক্রমাগত প্রচেষ্টার ফলে এই মাছের নিবিড় চাষের প্রযুক্তির বিল্পব ঘটেছে। 'চাপের পোনা ' যা সাধারণ পোনার চেয়ে অধিক ঘনত্বে রেখে এক শীতকাল পার করে দিয়ে মজুদ করা হয় তা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে এই ধরনের পােনা ব্যবহারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করে চাষিরা অল্প সময়ে অধিক মুনাফা অর্জনে সক্ষম হচ্ছেন। চাষ নিবিড়তার পাশাপাশি “উত্তম মৎস্যচাষ অনুশীলনের” (Good Aquaculture Practices-GAP) মাধ্যমে নিরাপদ মাছ উৎপাদন করে অধিকতর উচ্চমূল্যে বাজারে বিক্রয় করা সম্ভব ।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন


কৈ,শিং ও মাগুর মাছ
কৈ,শিং ও মাগুর

কৈ,শিং ও মাগুর মাছের বাণিজ্যিক চাষ

আবহমানকাল হতে বাংলাদেশে কৈ,শিং ও মাগুর মাছ অত্যন্ত জনপ্রিয় হিসেবে পরিচিত । এসব মাছ খেতে সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর । সূদূর অতীতে এ মাছগুলো প্রাকৃতিকভাবেই আমাদের জলাশয়ে প্রচুর পাওয়া যেত । কৃত্তিম প্রজনন ও চাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং চাহিদা ও বাজারদর বেশি হওয়ায় মাছের বাণিজ্যিক চাষ সম্প্রসারিত হচ্ছে।



সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
আবদ্ধ চিংড়ি মাছ
আবদ্ধ চিংড়ি

আবদ্ধ চিংড়ি মাছের বাণিজ্যিক চাষ

বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ঘেরে ১৯৯৪ সালে ভাইরাস রোগের প্রাদুর্ভাবের ফলে আধা নিবিড় বাগদা চিংড়ি চাষ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায় । এতে চিংড়ির সার্বিক উৎপাদন ব্যাহত হয়। এই চাষ পদ্ধতি পুনরায় শুরু করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট থেকে আবদ্ধ পদ্ধতিতে বাগদা চিংড়ির আধা-নিবিড় চাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে । এ পদ্ধতিতে ভাইরাসমুক্ত অবস্থায় বাগদা চিংড়ি চাষ করা অনেকাংশে সম্ভব।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন


গুলসা মাছ
গুলশা মাছ

গুলশা মাছের পোনা উৎপাদন ও চাষ ব্যবস্থাপনা

গুলশা মাছের চাষ করার জন্য ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ পরিমান জায়গা সবচেয়ে ভালো হয়। আর পুকুরের গভীরতা ১.০ থেকে ১.৫ মিটার করতে হবে। এভাবে গুলশা মাছের জন্য পুকুর প্রস্তুত করলে সবচেয়ে ভালো হয়। এরপর গুলশা মাছ চাষের পুকুরের পাড় ভালোভাবে মেরামত করতে হবে।






সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
নার্সারি ব্যবস্থাপনা
নার্সারি

নার্সারি ব্যবস্থাপনা

পোনা মাছ সকাল বেলা আহরণ করা উচিত। অন্যথায় পোনা বাঁচার হার অনেক কমে যাবে। নার্সারি পুকুরে বার বার জাল টেনে অধিকাংশ পোনা ধরে ফেলতে হবে। পরে শুকিয়ে অবশিষ্ট পোনা আহরণ করতে হবে। বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যবস্থাপনায় প্রজাতিভেদে প্রতি কেজি রেণু থেকে নিম্নলিখিত সংখ্যক পোনা পাওয়া যায়।
■ রুই/কাতলা/মৃগেল/ গ্রাস কার্প/মিরর কার্প/কমন কার্প: ২-২.২৫ লাখ।
■ সিলভার কার্প/বিগহেড কার্প: ২-২.৫ লাখ।
■ রাজপুঁটি: ৩-৩.৫ লাখ।
নার্সারি পুকুরে পোনার বাঁচার হার গড়ে ৬০-৮০% পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন


মনোসেক্স তেলাপিয়া মাছ
মনোসেক্স তেলাপিয়া

মনোসেক্স তেলাপিয়া মাছের বানিজ্যিক চাষ

লিঙ্গ রূপান্তর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপাদিত পুরুষ তেলাপিয়ার (Mono Sex Tilapia) চাষ ইতোমধ্যেই মৎস্য চাষি এবং সাধারণের মাঝে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। সহজ ব্যবস্থাপনায় বাণিজ্যিক পদ্ধতিতে চাষের মাধ্যমে ৪-৬ মাসে শতাংশ প্রতি ৪০-৬০ কেজি তেলাপিয়া মাছ উৎপাদন করা যায়। উপযুক্ত পরিবেশে একই পুকুরে ২-৩ বার তেলাপিয়ার চাষ করা যায়।





সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
চিতল মাছ
চিতল

চিতল মাছের বাণিজ্যিক চাষ

চিতল একটি সুস্বাদু ও জনপ্রিয় মাছ। চিতল মাছের কোন্তার কোন জুড়ি নেই। চাহিদা এবং স্বাদের জন্য এই মাছের দানার মূল্য অনেক বেশি। একসময় বাংলাদেশের নদীতে, বিলে, হাওরে প্রচুর পরিমানে চিতল মাছ পাওয়া যেত। কিন্তু চিতল আজ বিপন্ন প্রায় বিলুপ্তির হাত থেকে চিতলকে রক্ষার প্রধানত উপায় হলো সঠিকভাবে এর ব্রড ব্যবস্থাপনা এবং কৃত্রিম অথবা নিয়ন্ত্রিত প্রজননের মাধ্যমে পোনা উৎপাদন করা। চিতল একটি রাক্ষুসে মাছ। বছরে কয়েকবার পোনা উৎপাদনে সক্ষম, তেলাপিয়া মাছের সাথে চিতল মাছ চাষ করলে পুকুরে তেলপিয়ার অনাকাঙ্খিত পোনা নিয়ন্ত্রন করে চিতলের পাশাপাশি তেলাপিয়ারও কাঙ্খিত উৎপাদন নিশ্চিত করা সম্ভব। তেলাপিয়া ছাড়াও মলা, ঢেলা, চাদা, ছোট চিংড়ি, চাপিলার সাথে সহজেই চিতল চাষ করা যায়।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন




গলদা-কার্প
গলদা-কার্প

গলদা-কার্প মাছের বাণিজ্যিক চাষ

মাছ ও চিংড়ি চাষ একটি লাভজনক চাষ ব্যবস্থাপনা। প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি পূরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রপ্তানি আয় বৃদ্ধিসহ দেশের উৎপাদন ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য কার্পজাতীয় মাছ ও গলদা চিংড়ির মিশ্রচাষ কার্যক্রম গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক। দেশব্যাপী উদ্যোক্তা সৃষ্টির মাধ্যমে এই সেক্টরে উৎপাদন বৃদ্ধির পদক্ষেপ গ্রহণের এখনই উপযুক্ত সময়। কার্পজাতীয় মাছ চাষের সাথে গলদা চিংড়ি চাষের সম্ভাবনা অত্যন্ত উজ্জ্বল। কার্প-গলদা চাষের ক্ষেত্রে কোন কোন এলাকায় গলদা প্রধান ফসল আবার কোন এলাকায় কার্পজাতীয় মাছ প্রধান ফসল হিসেবে চাষ করা হয়।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
খাঁচায় মাছ চাষ
খাঁচায় মাছ চাষ

খাঁচায় মনোসেক্স তেলাপিয়া মাছের বানিজ্যিক চাষ

জলাশয়ে পরিবেশ উপযোগী আকারের খাঁচা স্থাপন করে অধিক ঘনত্বে বাণিজ্যিকভাবে মাছ উৎপাদনের প্রযুক্তি হলো খাঁচায় মাছ চাষ। খাঁচায় মাছ চাষের প্রচলন সর্বপ্রথম চীনে শুরু হয়। সম্পূরক খাবার প্রয়োগের মাধ্যমে খাচায় তেলাপিয়া ও কমন কার্পের চাষ বেশ জনপ্রিয়। বাংলাদেশে প্রবাহমান নদীতে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষ শুরু হয়েছে সাম্প্রতিক কালে। এ অধ্যায় শুরু হয় চাঁদপুর জেলার ডাকাতিয়া নদীতে বাণিজ্যিকভাবে সফলতার সাথে খাঁচায় মাছ চাষের মাধ্যমে।



সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন


টেংরা মাছ
টেংরা

টেংরা মাছের বাণিজ্যিক চাষ

টেংরা মাছের চাষ ভূমিকা বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা, দারিদ্র বিমোচন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মৎস্য খাতের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের দৈনিক মাথাপিছু ৬০ গ্রাম মাছের চাহিদার বিপরীতে প্রাপ্তির পরিমাণ ৬২.৫৮ গ্রাম। আবহমানকাল হতে এদেশে মিঠা পানির জলাশয়ে বিশেষ করে পুকুর, নদী-নালা, খাল-বিল ইত্যাদিতে যে মাছগুলো পাওয়া যায় তার মধ্যে টেংরা মাছ বাঙ্গালীর খুব প্রিয় এবং সুস্বাদু মাছ হিসাবে সমধিক প্রসিদ্ধ।







সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
পেনে মাছ চাষ
পেনে মাছ চাষ

পেনে মাছ চাষ পদ্ধতি

পেনে মাছ চাষ একটি বড় জলাশয় বা নদী বা মরা নদী বা তার অংশ বিশেষ, পঠিত অথবা বন্ধ খালের অংশ বিশেষ অথবা হাওর বা বাঁওড়ের কোন বিশেষ অংশকে বেষ্টনী দ্বারা ঘেরাও করে মাছ চাষের উপযোগী করে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে একক বা বন্ধ হয়ে চাষ করার কৌশলকে পেনে মাছচাষ বা পেন কালচার বলে। পেনে মাছ চাষের বৈশিষ্ট্য হলো পেনের পানির সাথে বাইরের পানির সংযোগ বা প্রবাহ বিদ্যমান থাকে এবং পেনের বেড়া/জাল জলাশয়ের মাটিতে প্রোথিত থাকে। আমাদের দেশের বিদ্যমান গ্লাবনভূমি, নদীর খাড়ি, বৃহৎ জলাশয়ের অংশ বিশেষ, মরা নদী, বন্ধ মাল এবং পরিত্যাক্ত জলাশয়ে অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে পেন সৃষ্টি করে একক মালিকানা কিংবা একাধিক মালিকানার মাধ্যমে মাছ চাষ করা সম্ভব।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন


কাঁকড়া চাষ

কাঁকড়া বাণিজ্যিক পদ্ধতিতে চাষ

কাঁকড়া চাষ ব্যবস্থাপনা আশির দশকের অপ্রচলিত পণ্য শিলা কাঁকড়া বর্তমানে একটি রপ্তানিযোগ্য অর্থকরী জলজ সম্পদ। আমাদের দেশে লোনা পানিতে ১২ প্রজাতির কাঁকড়া পাওয়া গেলেও মাড ক্র্যাব বা শিলা কাঁকড়াই একমাত্র বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যা আকারে ও ওজনে বড় হয়। চিংড়ির ন্যায় আন্তর্জাতিক বাজারে প্রচুর চাহিদা ও অধিক মূল্য প্রকৃতিতে পোনার প্রাচুর্য ও সহজলভ্যতা, সহজে ও অল্প সময়ে বাজারজাত যোগ্য করা যায় বলে চাষীদের কাছে কাঁকড়া চাষ ও ফ্যাটেনিং ক্রমেই জন প্রিয় হয়ে উঠছে।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন
কাঁকড়া চাষ
ধানক্ষেতে মাছ চাষ
ধানক্ষেতে মাছ চাষ

ধানক্ষেতে মাছ চাষ পদ্ধতি

ধানক্ষেতে মাছ চাষ অত্যন্ত লাভজনক প্রযুক্তি। যে সকল ধানক্ষেতে একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে বর্ষার পানি জমে থাকে সে সকল ধানক্ষেতে সহজেই মাছচাষ করে অধিক লাভ করা যায়। ধানক্ষেতে ব্যবহৃত সার, গোবর ইত্যাদি, পানি ও মাটির সাথে মিশে প্রাকৃতিকভাবে খাবার তৈরি করে যা মাছ উৎপাদনের জন্য খুবই উপযোগী। আমন ও বোরো দুই মৌসুমেই ধানক্ষেতে মাছ চাষ করা সম্ভব। তবে আমন মৌসুমে ধানক্ষেতে মাছ চাষ বেশি লাভজনক। ধানক্ষেতে মাছ চাষ প্রযুক্তি আমীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে অধিক আয়ের নিশ্চয়তার পাশাপাশি তাদের পুষ্টিও নিশ্চিত করে।

সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য প্রবেশ করুন

মৎস্য বাংলাদেশ

আমাদের সম্পর্কে
আপনাকে মাছ চাষের তথ্য ও পরামর্শ ওয়েব সাইটে স্বাগতম। আমাদের লক্ষ্য নতুন মৎস্য চাষী তৈরী করা এবং তথ্য ও পরামর্শ প্রদান করা।

মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করি
সুখী সমৃদ্ধ দেশ গড়ি।

সংযুক্ত থাকুন

মৎস্য বাংলাদেশ ওয়েব সাইটির সাথে থাকতে ই-মেইল ঠিকানা লিখুন।


উদ্ভাবন ও পরিকল্পনায়
হৃদয় জোমাদ্দার

হৃদয় জোমাদ্দার

পরিচালক

মৎস্য বাংলাদেশ

বিস্তারিত

স্বত্ব © ২০২১-২২ মৎস্য বাংলাদেশ সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত।