বন্যা বা অতিবৃষ্টির সময় মাছ চাষিদের করণীয়:
পূবর্বতী সময় :
১। পুকুরের চারপাশে জালের বেশ্ঠনী।(৩-৪ ফুটের জাল ব্যবহার করতে হবে।)
২। পুকুরের পাড় উচু করতে হবে।(বাহিরের পানি ভিতরে ডুকতে পারবে না এবং দূষিত পানি পুকুরে প্রবেশ করতে পারবে না।)
৩। পুকুরের পাড়ের গর্ত বন্ধ করতে হবে।
৪। পুকুরের পাড়ে জালের বেশ্ঠনী পুকুরের তলদেশ পর্যন্ত দিতে হবে।(বকপাড়)
৫। পুকুরে অতি বৃষ্টি/অনা বৃষ্টি সময় পাথরে চুন ৩০০-৩৫০ হারে প্রয়োগ করতে হবে।
৬। আংশিক আহরণ করতে পারেন।(কিছু মাছ বিক্রয় করতে পারেন।)
৭। পুকুর সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
চলাকালীন সময় :
১। পুকুর সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
২। পুকুরের পাড় উচু করতে হবে।(বাহিরের পানি ভিতরে ডুকানো যাবে না এবং দূষিত পানি পুকুরে প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।)
৩। বন্যা বা অতিবৃষ্টির সময়ে খাদ্য প্রয়োগ বন্ধ রাখতে হবে।
৪। বেশি সমস্যা দেখা দিলে............
৫। বাশেঁর কঞ্চি ব্যবহার করে অধিক পরিমানে আবাসস্থল তৈরি করতে হবে।
পরর্বতী সময় :
১। পুকুরের চারপাশে জালের বেশ্ঠনী।(৩-৪ ফুটের জাল ব্যবহার করতে হবে।)
২। পুকুরের পাড় উচু করতে হবে।(বাহিরের পানি ভিতরে ডুকতে পারবে না এবং দূষিত পানি পুকুরে প্রবেশ করতে পারবে না।)
৩। পুকুরের পাড়ের গর্ত বন্ধ করতে হবে।
৪। পুকুরের পাড়ে জালের বেশ্ঠনী পুকুরের তলদেশ পর্যন্ত দিতে হবে।(বকপাড়)
৫। পুকুরে অতি বৃষ্টি/অনা বৃষ্টি সময় পাথরে চুন ৩০০-৩৫০ হারে প্রয়োগ করতে হবে।
৬। আংশিক আহরণ করতে পারেন।(কিছু মাছ বিক্রয় করতে পারেন।)
৭। পুকুর সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করি
সুখী সমৃদ্ধ দেশ গড়ি।
মৎস্য বাংলাদেশ ওয়েব সাইটির সাথে থাকতে ই-মেইল ঠিকানা লিখুন।
হৃদয় জোমাদ্দার
ঢাকা, বাংলাদেশ।
contacthridoyjomadder@gmail.com
স্বত্ব © ২০২১-২২ মৎস্য বাংলাদেশ সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত।